A 46 yr old male with c/o of irregular bowel movement, indigestion, weakness and wt. loss
NOTE: THIS IS AN ONLINE E LOGBOOK TO DISCUSS OUR PATIENT'S DE-IDENTIFIED HEALTH DATA SHARED AFTER TAKING HIS / HER /GUARDIAN'S SIGNED INFORMED CONSENT. HERE WE DISCUSS OUR INDIVIDUAL PATIENT'S PROBLEMS THROUGH A SERIES OF INPUTS FROM THE AVAILABLE GLOBAL ONLINE COMMUNITY OF EXPERTS INTENDING TO SOLVE THOSE CLINICAL PROBLEMS WITH COLLECTIVE CURRENT BEST EVIDENCE-BASED INPUT.
PATIENT HISTORY: Pt. is a 46 yr old para teacher in a school. When in class 6, had the first incident of dysentery (loose mucus-laden stool, 4-5/day). abd. pain which would resolve on passing stool. Then 3-4 months later again the same problem. Recovery on its own within a day. No treatment was done.
While studying B.A, he noticed that whenever he eats spicy foods, he would suffer from dysentery with abd, pain. Used to take medicine from a local hospital which would resolve his symptoms temporarily.
In 2008 got married for the first time. When the first child was 13 months old, his wife became pregnant for the second time. But, both mother and fetus died due to miscarriage, when the fetus was 2 months old. During his stay alone for a few months before the second marriage, due to guilt and fear of retaliation from his inlaws, he could not sleep alone at night (would hear paranormal noises and feel paralyzed lying in bed with fear of ghosts). Due to depression and loneliness, pt. would either cook his own meal or eat in a friend's house or outside the eatery which would often suffer from dysentery. Then on the advice of an old village man, he wore an amulet, after which he claims to sleep peacefully.
[SIDESTORY: While his Ist wife was 2 months pregnant, she got an opportunity to get employed as an ASHA worker. But, due to pregnancy, was afraid to miss the opportunity. So, while visiting her parent's house, on some village women's advice took some homeopathic medicine to abort the fetus, without letting him know. After, returning home 1 month later, when her husband (pt) noticed the baby bump, he enquired whether she was pregnant or not. Failing to hide her pregnancy and silently abort the fetus, she confessed everything. Husband took him to a Gynaecologist who on learning that she had taken medicine to abort the baby, advised her to get it aborted. She returned home after the abortion was done in a nursing home. On the same day, at night pt. was informed that she had died. After this incident, he was accused by the village people and his in-laws of not caring for his wife properly. He became depressed and developed a fear of ghosts.]
In 2010, married for the second time. His gastric problems changed to - excessive burps, epigastric burning sensation, dysentery (on overeating, or eating spicy foods), bloating, and constipation in between (for 1-2 days no defaecation, then on 3rd-day dysentery i.e 3-4 times mucus laden loose stool). After taking a lot of medicine for gas, with no relief, he finally visited a Dr. On taking prescribed medicine temporary relief, with recurrence of symptoms whenever eat spicy food or overeating.
5-7 yrs ago, while passing hard stool due to constipation, bleeding pr, continuous for 10-12 days, no pain (internal hemorrhoids). The bleeding stopped with homeopathic medicines. In 2019, once while sitting in a friend's shop, he felt dizzy and was about to faint. He was taken to Dr. who measured BP to be 190/130 mmHg. Dr. prescribed medicine. Now, HTN is under control with medicine. Pt. informed that at that time he was under a lot of stress because his brother has asked him to lend some money (Rs. 10000), which he was finding hard to arrange.
Pt. started tobacco consumption (4-5/day; 5-8 gms) at the age of 17 yrs, because of peer pressure. Likes to eat betel leaf and nutmeg started 12-13 yrs ago. Would keep that all day in his mouth and spit it out without swallowing. Stopped 10 days ago, on Dr. advice.
CURRENT CHIEF PROBLEMS AND PATIENT'S REQ.: In 2022, in March, at a school feast, he ate 300-400 gm mutton. 2 days later, he ate egg curry and rice. From the next day, started experiencing a burning sensation on lt side of abd., bloated, flatulence, and passing of loose stool 3-4/day. Dr. prescribed medicine. On getting relief with medicine, he felt he can now eat "jalebi" at an ongoing village fair. After eating "jalebi", he had indigestion, felt bloated, and had epigastric pain, followed by constipation for 2 days. On the third day, stool of loose consistency. Feeling of defaecation very urgent, unable to control even for a little bit. Dr. prescribed medicine, which gave temporary relief. He noticed that if he takes more than 3 spoons of rice (at a young age used to eat 4-5 spoons of rice), symptoms will reoccur. So, he reduced his food intake. This reduced his wt. drastically from 75kg to 65kg in 2 months.
Visited a gastroenterologist, who recommended doing an endoscopy and blood test. After all the reports were normal, he suggested doing a colonoscopy, which detected a terminal ileal ulcer. Medicine was prescribed, which on taking caused nausea, so visited another Dr., who prescribed another set of medicines. Within one wk symptoms reduced a lot.
[NOTE: 2 days prior to colonoscopy, bleeding pr once while defaecation. After the colonoscopy, lower back pain and pain in the anal region while riding a bicycle or passing stool, reduced with time on its own.]
Then his wife went to visit her parent's house, so he was alone at home for some days. He could not sleep at night due to loneliness and stormy weather. The tension that his symptoms will reoccur and lack of sleep caused a reoccurrence of symptoms (indigestion, constipation, followed by loose stool). He felt extremely weak. Dr. prescribed medicine and he felt better for a few days. Again, constipation, bloating, and excessive burps. After staying like this for 10-12 days, went to a gastroenterologist, who prescribed medicine. For 10-12 days he felt better. Then again loose stool ( once/day but in large quantity), after defaecation he would feel very weak. He took medicine, and after that normal defaecation. He came to Hyderabad for consultation.
FAMILY HISTORY: Father - Had hemorrhoids, bleeding pr. Lived for 106 yrs.
Mother - c/o lower back pain, stroke-causing facial paralysis, and slurry speech which recovered on its own. On a winter month, while sitting near a bonfire, her sweater caught fire and succumbed to burn injury within a week at age of 86 yrs.
BENGALI VERSION OF PATIENT HISTORY:
৪৬ বছর বয়সী একজন পুরুষ রোগীর অনিয়মিত মলত্যাগ,
বদহজম, ওজন কমে যাওয়া এবং দুর্বলতার সমস্যা
রোগীর
শারীরিক সমস্যার বর্ণনা—
রোগী ৪৬ বছর বয়সী একজন পার্শ্বশিক্ষক। তিনি যখন
ক্লাস সিক্সে পড়েন, তখনই প্রথম তার পাতলা পায়খানা, আমাশয়ের সমস্যা দেখা দেয়। তাকে
দিনে অন্তত ৪-৫ বার টয়লেটে যেতে হতো। সঙ্গে পেট ব্যথাও থাকত, পায়খানার পরে ব্যথার
আরাম হতো। ৩-৪ মাস বাদে আবার এরকম হয়।
আবার বিনা চিকিৎসায় সেরে যায়।
রোগী যখন বিএ ক্লাসে পড়ছিলেন সে লক্ষ করে, একটু
মশলাজাতীয় খাবার খেলেই আমাশয়, পেট ব্যথা হচ্ছে। স্থানীয়ডাক্তারের কাছ থেকে ওষুধ
নিয়ে খেত, সেটা আপাতভাবে কমেও যেত।
২০০৮
সালে রোগী প্রথম বিয়ে করে। তার প্রথম সন্তানের বয়স ১৩ মাস হতেই স্ত্রী গর্ভবতী হয়ে
পড়ে। পরবর্তীতে মা ভ্রুণসহ মারা যায়। সেসময় স্ত্রী ২ মাসের গর্ভবতী ছিল।
স্ত্রী
মারা যাবার পর ঠিক দ্বিতীয় বিয়ে করার আগে তাকে বেশ কয়েক মাস একা থাকতে হয়েছিল। তখন
নিজের মধ্যে একটা অপরাধবোধ কাজ করত, সসময় ভাবত, স্ত্রী দ্বিতীয়বার গর্ভবতী না হলে
হয়তো আজ এরকমটা তাকে দেখতে হতো না। শ্বশুরবাড়ির পক্ষ থেকে স্ত্রীর মৃত্যুর জন্য
দায়ী করার একটা ভয়ও তার মধ্যে কাজ করত।
রাতে ঠিকমতো ঘুমাতে পারত না। কিছু ভূতুড়ে শব্দ কানে আসত, তার মনে হতো তার
পাশে কোনও ভূত শুয়ে আছে।
একাকিত্ব এবং মানসিক বিপন্নতার কারণে সে কখনও
নিজের রান্না নিজেই করে খেত, আবার কোনওদিন কোনও বন্ধুর বাড়িতে গিয়ে খেয়ে আসত।
অথবা বাইরে কোথাও গিয়ে খেয়ে আসত। তা থেকেই আমাশয় রোগটা দেখা দেয়। গ্রামের বড়দের
কথামতো কিছু তাবিজ ধারণ করে। তার বিশ্বাস, তাতে নাকি তার ঘুম ভাল হতে থাকে।
রোগীর একটি পার্শ্ব কাহিনী— তার স্ত্রী যখন দুই মাসের গর্ভবতী, তখন সে একটা
চাকরি পায়। আশা কর্মীর চাকরি। গর্ভবতী হবার কারণে সে ভয় পেতে শুরু করে, এ কারণে
যদি চাকরির সুযোগটা হাতছাড়া হয়ে যায়। তখন সে তার বাপের বাড়ির গ্রামের
প্রতিবেশীদের কথামতো গর্ভ নষ্ট করার জন্য হোমিওপ্যাথিক ওষুধ খেতে শুরু করে।
ব্যাপারটা বাড়ির কাউকে জানায়নি। বাড়ি ফিরে আসার এক মাস পরে তার পেটের অবস্থা
দেখে স্বামী জানতে চায়, সে গর্ভবতী কিনা। সে তখন স্বামীর কাছে স্বীকার করে যে, সে
গর্ভ নষ্ট করার চেষ্টা করেছ কিন্তু পারেনি।
তখন তাকে একটা নার্সিং হোমে নিয়ে গিয়ে খালাস করানো হয়। সেদিন রাতেই তার স্ত্রী মারা যায়। এ ঘটনার পরে
গ্রামবাসীরা তাকে দোষারোপ শুরু করে। স্ত্রীর ঠিকমতো যত্ন নেওয়া হয়নি। সেজন্য মারা
গেছে। এ কারণে সে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। এবং ভূতের ভয় পেতে শুরু করে।
২০১০
সালে দ্বিতীয় বিয়ে করার পর তার পেটের সমস্যাটা চরম পর্যায়ে দাঁড়ায়। একটু
মশলাজাতীয় খাবার খেলেই কিংবা একটু বেশি খেলেই পেটে ব্যথা, জ্বালাপোড়া, পেট সবসময়
ভরা ভরা ভাব। তার একদুদিন কোনও পায়খানা হতো না, তারপর তৃতীয়দিনে আমাশয় দেখা দেয়। তিনচারবার
পায়খানা হতে থাকে। ডাক্তার দেখিয়ে ওষুধ খেলে তারপর আপাতভাবে কমে।
৫-৭
বছর আগে কোষ্টকাঠিন্যের কারণে পায়খানার সঙ্গে রক্ত দেখা দেয়। সেটা প্রায় ১০-১২দিন
ধরে হতে থাকে। সেই অর্শ রোগের কোনওরকম ব্যথা হতো না। ২০১৯ সালে হোমিওপ্যাথিক ওষুধ
খেতে খেতে সেটা কমে যায়।
একদিন
বন্ধুদের সঙ্গে দোকানে বসে থাকতে থাকতে প্রচণ্ড ঘামতে থাকে এবং পরে অজ্ঞান হয়ে
যায়। তখন তার রক্তচাপ মেপে ১৯০/১৩০ পাওয়া যায়। ডাক্তার
তাকে উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ দেয়। খেতে শুরু করে। এরইমধ্যে তার ভাই একটা বিপদে পড়ে
তার কাছে দশহাজার টাকা ধার চেয়েছিল। সে টাকাটা সে দিতে পারেনি বলে একটা মানসিক
যন্ত্রণা শুরু হয়।
রোগী
একসময় পায়খানার বেগ আসার জন্য তামাক সেবন শুরু করে। ৫ থেকে ৮ গ্রাম করে দিনে
৫-৮বার। ১২-১৩ বছর বয়স থেকে পানসুপারি খেতে পছন্দ করে। সারাদিন মুখের মধ্যে সেটা
রেখে চিবোয়। সেসব অবশ্য না গিলে থু থু-র সঙ্গে ফেলে দেয়। গত দশদিন ধরে
ডাক্তারবাবুর নির্দেশে সেটা বন্ধ করে দেয়।
রোগীর
বর্তমান সমস্যা— মার্চ ২০২২ এ স্কুলের একটা
অনুষ্ঠানে সে ৩০০-৪০০ গ্রাম মাংস খেয়ে ফেলে। তার
দুদিন পরে বাড়িতে ডিমের কারি ভাত খায়। তারপর দিন থেক পেটে জ্বালাপোড়া,
পাতলা পায়খানা শুরু হয়। সেটা তিনচারদিন ধরে চলে। ডাক্তারের ওষুধ খেয়ে সেটা কমে
যায়। তারপর একটা স্থানীয় মেলায় গিয়ে সে জিলিপি খায়। তাতে আবার পেট ফুলে ব্যথা,
জ্বালা, কোষ্টকাঠিন্য শুরু হয়। সেটা দুদিন ধরে চলে। তৃতীয়দিনে শুরু হয় পাতলা
পায়খানা । পায়খানার এমন বেগ হয়, যে তখুনি ছুটতে হয়। ডাক্তারের ওষুধে সেটা আপাতভাবে
কমে যায়। সে লক্ষ করে তিন হাতার বেশি ভাত খেলেই অসুবিধা হচ্ছে। যেখানে তার এই বয়সে
৪-৫ হাতা ভাত খেয়ে অভ্যস্ত। তার বেশি খেলেই সেরকম অবস্থা দেখা দিচ্ছে। মাত্র দুই
মাসে ওজন ৭৫কেজি থেকে কমে ৬৫তে দাঁড়ায়।
গ্যাস্ট্রোলোজিস্টকে
তাকে তখন এণ্ডোস্কোপি এবং কিছু রক্ত পরীক্ষা করতে বলা হয়। সেসব রিপোর্ট স্বাভাবিক
আসে। তখন তাকে কোলোনোস্কোপি করতে বলা হয়। সেখানেই তার ইলিয়াল আলসার ধরা পড়ে। ওষুধ
দেওয়া হয়। খেলেই গা-বমি হয়, তখন অন্য ডাক্তার দেখায়। মাত্র
একসপ্তাহে বেশ দুর্বল হয়ে পড়ে।
[বিশেষ দ্রষ্টব্য— কোলোনোস্কোপির দুদিন আগে পাতলা পায়খানার
সঙ্গে রক্তক্ষরণ হতো। পরে নীচের দিকে ব্যথা হচ্ছে, সাইকেলে বসলে পায়ুপথে ব্যথা হয়,
এমনকি পায়খানায় গেলেও ব্যথাটা হতো। এক সপ্তাহের মধ্যে ব্যথাটা অনেকটা কমে যায়।]
সেসময়
তার স্ত্রী বাপের বাড়িতে গেছিল। তখন তাকে একা থাকতে হয়েছিল। ঝড়ের রাতে সে একা
ঘুমোতে পারে না। দুশ্চিন্তা হয়, যদি আবার সেসব সমস্যা দেখা দেয়(বদহজম,
কোষ্টকাঠিন্য, তারপর পাতলা পায়খানা।) সে তখন দুর্বল ছিল। কদিনে ডাক্তারের ওষুধ
খেয়ে অনেকটা ভাল আছে।
আবার একদিন সত্যি সত্যিই সমস্যাগুলো দেখা দেয়।
তখন ডাক্তারের কাছে যায়। ১০-১২ দিন ওষুধ খেয়ে কিছুটা ভাল হলে হায়দরাবাদে ডাক্তার
দেখাতে আসে।
পারিবারিক রোগের ইতিহাস—
বাবার অর্শ ছিল। তবে ১০৬ বছর বেঁচেছিল। মা কোমরের পিছনে ব্যথা ছিল। স্ট্রোক হয়ে মুখ অসার হয়ে যায়। কথাবার্তা অস্পষ্ট। একবার এক শীতে আগুন পোহাতে গিয়ে সোয়েটারে আগুন ধরে যায়। তাতে সারা শরীর পুড়ে ৮৬ বছর বয়সে মারা যায়।
REPORTS:
12 pm
1 pm
6 pm
9 pm
10 pm
Comments
Post a Comment